The Denial of Death
Review
Thought Provoking.
কিন্তু আমি Becker এবং তিনি যাদের উদ্ধৃতি দিয়েছেন প্রায়শই, সেই Yung, Rank, Kierkegaard প্রমুখের অবজার্ভেশনের তারিফ করছি বটে কিন্তু কনক্লুশনগুলো মেনে নিতে পারছি না।
তবে মনে রাখা উচিত, বইটা বেশ পুরনো। এরমধ্যে আমরা নিউরোসায়েন্স, সাইকোলজি, জেনেটিক্সে অনেকটা এগিয়েছি। যে স্টোয়িক ও পজিটিভ নিহিলিস্ট ভাবধারা আজকাল জনপ্রিয় হচ্ছে তা হয়ত তখনও অতটা জনপ্রিয় হয়নি। বাঁচার জন্য, স্যানিটি রক্ষার জন্য জীবনের যে একটা 'অর্থ' থাকতেই হবে এমন একটা ধারণা এই বইটার ভিত্তি। আরেকটা জিনিস অ্যাজিউম করে নিয়েছেন বেকার যে ইভোল্যুশন আমাদের কিছু ক্ষমতা 'দিয়েছে', এমনটা যেন ইভোল্যুশের স্বাধীন ইচ্ছা আছে। ইভোল্যুশন, আমরা যতদূর জানি, অন্ধ।
বেকার সাহেব (এবং অটো র্যাঙ্কও) মনে করেন, শেষমেশ একজন ঈশ্বর এবং ধর্ম প্রয়োজন পড়ে মানুষের এক্সিস্টেনশিয়াল ক্রাইসিস থেকে মুক্তি পেতে। মূল যুক্তিটা হচ্ছে কোনো একটি হায়ার অথোরিটির এনডোর্সমেন্ট ছাড়া মানুষ চলতে পারে না। শেষ পয়েন্টটিতে আমি খানিকটা একমত, তবে এরজন্য ধর্ম প্রয়োজন (আমরা সাধারণত ধর্ম বলতে যা বুঝি সেই ধর্মের কথা বলছি না, বরং হারিরি ধর্মের যে সংজ্ঞা দিয়েছেন তার বইতে, অর্থাৎ মোটাদাগে, "যা আমাদের এথিকসকে অথরিটি দেয় তাই ধর্ম")। তা হতে পারে লিবারালিজম, লিবারালিজমের সংকট কী হতে পারে তা এখানে গুরুত্বপূর্ণ না। আমি শুধু বলতে চাচ্ছি ঈশ্বরবিহীন নতুন 'ধর্ম'গুলো সে জায়গায় আসতে পারে, এবং তা হচ্ছেও।
সাইকোঅ্যানালাইসিস আজ অব্দি বোধহয় শুদ্ধ বিজ্ঞান না। এর অনেকটাই মানুষের সাবজেক্টিভ রিয়্যালিটির ওপর নির্ভরশীল এবং সাবজেক্টিভ রিয়্যালিটির এই অংশগুলো যথার্থভাবে ট্রান্সফার বা প্রকাশের বিশেষ সুবিধা মানুষের নেই। কনভার্সেশনই শেষ ভরসা। অনেকটাই অন্ধের হাতি দেখার মত অবস্থা। সেসব মেনে নিলে সাইকোঅ্যালাইসিসের রথী-মহারথীরা যথার্থই জিনিয়াস। কিন্তু শুদ্ধ বিজ্ঞান হতে হয়ত অনেকটা দূর যেতে হবে।
Drawing from religion and the human sciences, particularly psychology after Freud, the author attempts to demonstrate that the fear of death is man's central concern