The Souls of Black Folk
অ্যাফ্রো-আমেরিকান মানসের, সম্ভবত, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ পাওয়া যাবে এই বইতে। ডু বইজ (ঢং করে ফ্রেঞ্চ কায়দায় দ্যু বোয়া বলতে যাচ্ছিলাম, পরে দেখলাম ডু বইজ সঠিক) অন্য একটা সময়ে বেঁচে ছিলেন, এমন একটা সময় যখন নিজের সন্তানকে ডিপথেরিয়ায় মরতে দেখতে হয় কোনো শ্বেতাঙ্গ চিকিৎসক তার চিকিৎসায় রাজি হয়নি বলে। সেই আমেরিকা আর নেই। তবে নতুন আমেরিকার শেতাঙ্গ মানসে এবং কৃষ্ণাঙ্গ-শ্বেতাঙ্গ সম্পর্কের খুব বেশি উন্নতিও অবশ্য হয়নি। বলা যায়, বইজের অনেক উপসংহার এখনো প্রাসঙ্গিক।[1]
প্রবন্ধগুলোয়(এবং একটি গল্পে) বিভিন্ন বিষয় এসেছে, সরো সং থেকে শুরু করে নিগ্রো শিক্ষা, নিগ্রো অর্থনীতি, নিগ্রো রাজনীতি(আমি অবমাননাকর অর্থে 'নিগ্রো' ব্যবহার করছি না, বইজের মত করে বলছি), তাঁদের সমস্যা, তাদের বিশ্বাস, শক্তি ও দুর্বলতার বেশ নৈর্ব্যক্তিকভাবে তুলে ধরেছেন।
তবে আমার মর্ম স্পর্শ করেছে সিভিলাইজেশন এবং হিস্ট্রিকে করা বইজের চ্যালেঞ্জটা। প্রথাগত অ্যাংলোফিলিক(বা ইউরোফিলিক) যে সংজ্ঞা সভ্যতার, ইতিহাসের যে ন্যারেটিভ যাকে চ্যালেঞ্জ আজকাল চমস্কি বা হাওয়ার্ড জিন করেন ডু বইজ তা করেছেন, একইরকম কনভিকশন নিয়ে, কিন্তু আরো আগে।
…
এবং, এই বইটা জাস্ট আরেকটা র্যান্টিং না। ওভারহেলমিং ইমোশলাল স্টেটমেন্ট না, বরং, খুবই স্কলারলি, প্রায় মেদহীন একটা বই।
The Souls of Black Folk is a classic work of American literature by W. E. B. Du Bois. It is a seminal work in the history of sociology, and a cornerstone of African-American literary history. To develop this groundbreaking work, Du Bois drew from his own experiences as an African-American in the American society. Outside of its notable relevance in African-American history, The Souls of Black Folk also holds an important place in social science as one of the early works in the field of sociology.
সমসাময়িক আফ্রিকান-আমেরিকানদের ক্রাইসিসের বেশ ভালো একটা ধারণা পাওয়া যায় Between the World and Me বইতে। ↩︎